“২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতাল, কিশোরগঞ্জ”-এ যে কোন সেবা নিতে হলে জাতীয় পরিচয়পত্র অথবা জন্ম নিবন্ধন সাথে নিয়ে আসুন।
অত্র হাসপাতালে ২০২০ সাল হতে এমআইএস, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর, মহাখালী, ঢাকা কর্তৃক বাস্তবায়িত “শেয়ার্ড হেল্থ রেকর্ড ও অটোমেশন” কার্যক্রম চলমান রয়েছে। এরই ধারাবাহিকথায় সরকারী নির্দেশনা মোতাবেক অদ্য ২৩/১১/২০২৪ ইং তারিখ হইতে যে কোন সেবা নিতে হলে জাতীয় পরিচয়পত্র অথবা জন্ম নিবন্ধন সাথে নিয়ে আসতে হবে। জনসাধারণের কাছে প্রচারের সার্থে ৩১/১২/২০২৪ ইং তারিখ পর্যন্ত পরিচয়পত্র ছাড়াও সেবা নেওয়া যাবে। তবে নতুন বছর (০১/০১/২০২৫) থেকে পরিচয়পত্র বাধ্যতামুলক করা হয়েছে।
বিঃ দ্রঃ- নবজাতক, অজ্ঞাত রোগী, জরুরী ও দূর্ঘঠনার রোগীর সেবা প্রাপ্তির জন্য হাসপাতাল অটোমেশন সিস্টেমে আলাদা সু ব্যবস্থা রয়েছে। এই রকম রোগীর জন্য প্রথমে চিকিৎসা নিশ্চিত করবে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
জাতীয় পরিচয়পত্র দিয়ে সেবা নিলে যে যে সুবিধা পাওয়া যাবেঃ-
১। রোগীর সঠিক নাম ও বয়স নির্ণয় করা যাবে এবং ভুল কম হবে।
২। টিকিট সংগ্রহের সময়/রোগী ভর্তি করার সময় নাম, বয়স, বাবা-মায়ের নাম, স্বামীর নাম ও ঠিকানা বলার প্রয়োজন নেই।
৩। অতি দ্রুত সময়ে টিকিট প্রদান করা সম্ভব হবে এবং টিকিট সংগ্রহের সাড়িঁতে রোগীর চাপ কমবে।
৪। হাসপাতালে দালালের দৌরাত্ম্য কমবে।
৫। একটি পরিচয়পত্র দিয়ে একবার-ই রেজিস্ট্রেশন করা যাবে।
৬। রেজিস্ট্রেশন করার সাথে সাথে একটি হেলথ আইডি কার্ড নম্বর জেনারেট হবে এবং এই হেল্থ আইডি কার্ডধারী ব্যক্তি বাংলাদেশের যে কোন হাসপাতালে খুব সহজেই সেবা নিতে পারবেন।
৭। পরবর্তীতে হেল্থ আইডি নম্বর অথবা জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর অথবা পেশেন্ট আইডি নম্বর অথবা মোবাইল নম্বর অথবা বাবা-মায়ের নাম অথবা ঠিকানা দিয়ে রোগীকে সহজে সনাক্ত করা/খোজেঁ পাওয়া সহজ হবে।
৮। প্রতিটি রোগীর আলাদা আলাদা প্রোফাইল থাকবে এবং কোন কোন তারিখে কোন কোন হাসপাতালে কি কি সেবা নিয়েছেন তা সার্ভারে সংরক্ষণ থাকবে এবং রোগীকে ট্রেকিং করতে সুবিধা হবে।
৯। কোন রোগীর পেসক্রিপশন/ ডায়াগনোসিস রিপোর্ট হারিয়ে গেলে খুব সহজে খোজেঁ পাওয়া যাবে।
১০। চিকিৎসক অতি সহজেই একজন রোগীর রোগের অতীত হিস্ট্রি দেখতে পারবেন এবং সু-চিকিৎসা প্রদান করতে পারবেন।
১১। আরো নানাবিধ অনেক সুবিধা রয়েছে।
Planning and Implementation: Cabinet Division, A2I, BCC, DoICT and BASIS